Abu Sumain
আজ ১২ রবিউল আউয়াল ১৪৪২ হিজরী বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (স.) এর ১৪৫০ তম জন্ম ও ১৩৮৭ তম ওফাত (মৃত্যু) দিবস৷
হযরত মুহাম্মদ (স.) আল্লাহর প্রেরিত বান্দা ও রাসূল। সমগ্র বিশ্বের মুক্তির ধারক,বাহক। যাকে সৃষ্টির ফসল আজ আমরা এবং গোটা পৃথিবী। মহান আল্লাহ তাঁর জীবনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের জন্য করেছেন আদর্শ। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেছেন
"আমি রাসূল (স.)
Abu Sumain
বাংলাদেশের আকাশে শনিবার ১৪৪২ হিজরি সনের পবিত্র রবিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে সোমবার (১৯ অক্টোবর) থেকে পবিত্র রবিউল আওয়াল মাস গণনা শুরু হবে। সে হিসাবে আগামী ৩০ অক্টোবর (শুক্রবার) সারা দেশে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালিত হবে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন (ইফা) বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে শনিবার সন্ধ্যায় জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। এত
Abu Sumain
মহররম মাসে বহু স্মরণীয় ও যুগান্তকারী ঘটনা সংঘটিত হওয়ায় বিভিন্ন দিক দিয়ে এ মাসের গুরুত্ব অপরিসীম।
মহররমের দশম দিবসে অর্থাৎ আশুরার দিনে সংঘটিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলির মধ্যে-১. আকাশ জমিন পাহাড়-পর্বত সব কিছুর সৃষ্টি। ২. আদম (আ.) কে সৃষ্টি । ৩. নূহ (আ.) মহাপ্লাবন শেষে জুদি পাহাড়ে অবতরণ।
৪. হজরত ইবরাহিম (আ.) নমরুদের প্রজ্জ্বলিত অগ্নিকুণ্ড থেকে মুক্তিলাভ
Abu Sumain
হিজরি বর্ষপঞ্জির পহেলা মাস মহররম একটি তাৎপর্যমণ্ডিত এবং বরকতময় মাস। মুসলিম ইতিহাসে এ মাসটি বিভিন্ন কারণে মর্যাদায় অধিষ্ঠিত। আসমান-জমিন সৃষ্টিসহ পৃথিবীতে অনেক স্মরণীয় ও যুগান্তকারী ঘটনা এ মাসের ১০ তারিখে অর্থাৎ পবিত্র আশুরার দিন সংঘটিত হয়েছিল।
মহান আল্লাহ তায়ালা হিজরি সনের যে চারটি মাসকে সম্মানিত করেছেন তা হলো জিলকদ, জিলহজ, মহররম ও সফর। এ চারটি ম
Abu Sumain
হিজরি বর্ষপঞ্জির পহেলা মাস মহররম একটি তাৎপর্যমণ্ডিত এবং বরকতময় মাস। মুসলিম ইতিহাসে এ মাসটি বিভিন্ন কারণে মর্যাদায় অধিষ্ঠিত।
আসমান-জমিন সৃষ্টিসহ পৃথিবীতে অনেক স্মরণীয় ও যুগান্তকারী ঘটনা এ মাসের ১০ তারিখে অর্থাৎ পবিত্র আশুরার দিন সংঘটিত হয়েছিল। আশুরার কারণে মহররম মাসের গুরুত্ব এবং তাৎপর্য অপরিসীম। আল্লাহতায়ালার প্রিয় মাস মহররম।
মহান আল্লাহ
Abu Sumain
দেশের আকাশে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পবিত্র মহররম মাসের চাঁদ দেখা গেছে। ফলে আজ (শুক্রবার) শুরু হচ্ছে নতুন বছর ১৪৪২ হিজরি। আগামী ৩০ আগস্ট রোববার (১০ মহররম) দেশে পবিত্র আশুরা পালিত হবে। রাজধানীর বায়তুল মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
এতে সভাপতিত্ব করেন ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অতিরিক
Abu Sumain
কুরবানী একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এটি আদায় করা ওয়াজিব। সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও যে ব্যক্তি এই ইবাদত পালন করে না তার ব্যাপারে হাদীস শরীফে এসেছে, ‘যার কুরবানীর সামর্থ্য রয়েছে কিন্তু কুরবানী করে না সে যেন আমাদের ঈদগাহে না আসে।’-মুস্তাদরাকে হাকেম, হাদীস : ৩৫১৯; আত্তারগীব ওয়াত্তারহীব ২/১৫৫
ইবাদতের মূলকথা হল আল্লাহ তাআলার আনুগত্য এবং তাঁর সন্তুষ্টি অ
Abu Sumain
সমাবেশে, গণপরিবহনে, হসপিটালে, সম্মানি মানুষদের সামনে বা অন্যান্য পাবলিক প্লেইসে বসে ঘন্টার পর ঘন্টা মোবাইলে উচু আওয়াজে কথা বলা, খুব গর্হিত কাজ। যদি একান্ত প্রয়োজন হয় অনুমতি নিয়ে এক পাশে গিয়ে খুব সংক্ষিপ্ত ভাবে প্রয়োজনীয় কথা শেষ করাই শ্রেয়। যেখানে মানুষকে কষ্ট দিয়ে ইবাদাত করা নিষেধ, সেখানে আমরা এই কাজগুলো কীভাবে করি? এটা খুবই দুঃখের বিষয়!
হাদিসে
Abu Sumain
কুরবানীর ইতিহাস খুবই প্রাচীন। সেই আদি পিতা আদম (আলাইহিস সালাম)-এর যুগ থেকেই কুরবানীর বিধান চলে আসছে। আদম (আলাইহিস সালাম)-এর দুই ছেলে হাবীল ও কাবীলের কুরবানী পেশ করার কথা আমরা মহাগ্রন্থ আল-কুরআন থেকে জানতে পারি।
মহান আল্লাহ বলেন: আদমের দুই পুত্রের (হাবিল ও কাবিলের) বৃত্তান্ত তুমি তাদেরকে যথাযথভাবে শুনিয়ে দাও, যখন তারা উভয়ে কুরবানী করেছিল, তখন এ
Abu Sumain
Abu Sumain
গম, জব, খেজুর, কিসমিস ও পনির দিয়ে ফিতরা দেয়ার কথা রয়েছে হাদিসে। হজরত আবু সাইদ খুদরি রা. থেকে বর্ণিত হাদিসে এ পাঁচটি খাদ্যদ্রব্যের উল্লেখ রয়েছে। এ হাদিসের ব্যাখ্যায় হানাফি, মালেকি, শাফেয়ী ও হাম্বলি ফিকাহবিদদের মাঝে সৃষ্টি হয়েছে অনেক মতানৈক্য।
এর ভেতর একটি হচ্ছে এই যে, এ পাঁচটি খাদ্য দ্রব্যের বাইরে অন্য কোনো খাদ্য দ্রব্য দিয়ে ফিতরা দেয়া যাবে কি না
Abu Sumain
প্রবাসী ভাইবোনদের পক্ষ থেকে অনেক প্রশ্ন এসেছে– তারা কীভাবে ফিতরা আদায় করবেন?
এখানে মূলত দুটি বিষয়–
এক. প্রবাসীরা ফিতরার পরিমাণ নির্ণয় করবেন কোন দেশের পণ্য ও মুদ্রা হিসেবে? নিজের অবস্থানের দেশের হিসাবে? নাকি নিজের মাতৃভূমির হিসাবে?
দুই. তারা ফিতরা দেবেন কাদেরকে? অবস্থানের দেশের অভাবীদের? নাকি মাতৃভূমির অভাবীদের?
প্রথম প্রশ্নের জবাব