নিজস্ব প্রতিবেদক
একদিন আমি হারিয়ে যাবো
হাজার লোকের ভীড়ে
না ফেরার দেশে চলে যাবো
কেউ বুঝে ওঠার আগে।
এক দু দিন কাঁদবে সবাই জানি
মুচবে চোখের জল
ধীরে ধীরে শক্ত হয়ে ভুলবে স্মৃতি
এটি জীবনের ফল।
খোঁজ নেবে না আর কেউ ডাকবে না
জানবে না আমি কেমন আছি
লাশ হবো যখন কেউ পাশে থাকবে না
অন্ধকার কবর হবে আমার বাড়ি।
নিজস্ব প্রতিবেদক
ভাবছি সম্ভাব্য আসন্ন শীতে
ডোমেস্টিক পাখি হব,
সেদিনও যদি কড়া রোদ থাকে
কিম্বা বৃষ্টির বাড়াবাড়ি,
অসহ্য সুখ গুলোকে সযত্নে সাজিয়ে উঁচুতে রাখবো
সকাল, সন্ধ্যা ড্রাগন পাহাড়ে তোমাকে তুমুল ভাববো
আর তুমি ময়ূর সেজে চকচকে শুক্লপক্ষে নাচবে
আমি আন্দামান নিকবর থেকে
পুরাতন শোধবোধ ভুলে
জমাট বাটারস্কচ, ম্যারিনেট চিকেন
সেই সাথে ইমনরাগের মধ্যমা যোগ
নিজস্ব প্রতিবেদক
বাংলা ভাষার অন্যতম কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের ৭৫তম জন্মদিন সোমবার (১৪ জুন)। এ উপলক্ষ্যে তার বই নিয়ে ১০ দিনব্যাপী অনলাইনে বইমেলার আয়োজন করেছে বইঅনলাইনবিডিডটকম।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, সেলিনা হোসেনের প্রকাশিত ৬০টি বই নিয়ে ১০ দিনব্যাপী ‘অনলাইন সেলিনা হোসেন বইমেলা’। ২৫ শতাংশ ছাড়ে তার প্রকাশিত বই বিক্রি হবে এবং ৬০টি বই
নিজস্ব প্রতিবেদক
নব্বই/একানব্বই সালের কথা। ঢাকায় এসে গ্রাসাচ্ছাদনের মোটামুটি একটা ব্যবস্থা করেছি।
ভালো চাকরির স্বপ্ন মাথায়। কিন্তু লেখক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার বাসনাটিই তীব্রতর। কবিতা ছাড়াও ছোট গল্প ও আলোচনামূলক গদ্য বেরোচ্ছে নানা পত্রিকায়।
ওই সময় আমার পিতা একবার ঢাকায় আসেন। আমি-যে নিয়মিত লেখালেখি করি এবং এই পথে নিজেকে শক্তভাবে দাঁড় করাতে চাই, এটা তিনি
নিজস্ব প্রতিবেদক
পাঠ-উন্মোচিত হলো স্টিফেন হকিংয়ের অনবদ্য ভাষ্য ‘গ্র্যান্ড ডিজাইন’-এর বাংলা রূপান্তরের। এটি রূপান্তর করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা বিভাগের শিক্ষক, লেখক ও গবেষক ড. সেলিম মোজাহার।
বইটি স্টিফেন হকিং ও লিওনার্দ ম্লোদিনোর যৌথভাবে লেখা ‘গ্র্যান্ড-ডিজাইন’ গ্রন্থের সরাসরি অনুবাদ নয়। বরং ওই বইয়ের মূল ভাবনাগুলো নিয়ে একই নামে (গ্র্যান্ড ডিজাইন) হক
নিজস্ব প্রতিবেদক
পথের বাঁকে এসে থমকে দাঁড়িয়ে
টেলিফোনে দেই তোমাকে খবর,
এসেছি আমি তুমি জানোনি কো
সংবাদ টা দেই যবর।
রিসিভার হাতে নিয়ে ডায়ালের
নং ঘুড়িয়ে স্ব-যতনে,
ক্রিংক্রিং শব্দে অপরপ্রান্ত থেকে
অট্টহাসি লুফো গোপনে।
নিজের অজান্তে কবে নিজেই
হারায় নীরব মনান্তর,
ডায়লগ স্ক্রিপ্ট খুঁজে দিশেহারা
বুঝি এই বিষাদের অন্তর।
অচেনা ক্ষনে দেখ অজানা প্রান্তরে
নিজস্ব প্রতিবেদক
অমর একুশে বই মেলায় প্রকাশিত হতে যাচ্ছে সাংবাদিক ও সুন্দরবনের দস্যুদের আত্মসমর্পণে মধ্যস্থতাকারী মোহসীন-উল হাকিমের বই “জীবনে ফেরার গল্প”। স্রোতের বিপরীতে গিয়ে গহীন অরণ্যে শান্তি ফেরানোর লক্ষ্য নিয়ে একজন মানুষের ‘একলা চলার’ সংগ্রামের গল্প উঠে এসেছে বইটিতে। এর পাতায় পাতায় উঠে এসেছে সুন্দরবনের মানুষের জীবনের নির্মম বাস্তবতা, রাজনীত
নিজস্ব প্রতিবেদক
বাহান্নের একুশ গত হয়েছে ঊনসত্তর বছর আগে...
তবুও একুশ জাগ্রত থাকে গ্রীষ্ম, বসন্ত, মাঘে।
জীবন দিয়েছে সালাম, রফিক, শফিক, বরকত, জব্বার..
তাই বলে ভাষা রক্ষার দায়িত্ব থেকে হয়েছে কে নির্ভার?
ফেব্রুয়ারি এলে শহিদ বেদীতে ফুল দেয়াটাই একুশ?
সারাবছর যদি মেতে থাকি সবাই পরে ভিনদেশী মুখোশ!
একুশ মানে কি খালি পায়ে শুধু প্রভাত ফেরির গান?
বাংলা ভাষার নাম
নিজস্ব প্রতিবেদক
যখন জীবন থমকে দাঁড়ায়
স্বপ্ন বুনার ক্ষনে,
তখন আমার উদাস দুপুর
ছিলোনা যে মনে।
যখন তুমি রঙ্গিন আমাকে
ভুলিয়ে থাকো দূরে,
তখন প্রিয় দুচোখের পাতায়
পাপড়ি ছোয়া নুরে।
যখন আকাশ প্রেম বিলিয়ে
আসে,অনুভবে নীড়ে,
তখন! অনাকাঙ্ক্ষিত স্বপ্ন বুনি
শিশির ভেজা ভোরে।
যখন আমার পাগলামো মন
হৃদয়, স্পর্শ করে,
তখন তুমি থাকো জড়িয়
নিজস্ব প্রতিবেদক
এখন কি আর মন মাতানো জলে ভিজে গা
চারিদিকে দালান -কোটা খেলার মাট তো দেখি না
সেই কালেতে শ্রাবন এলে রইতো না মন ঘরে হায়
এখন কি আর জানলা ছাড়া বরষা দেখা যায়?
ভারি ভারি বইয়ের বোঝা কোচিং প্রাইভেট
ঘুমের ঘোরে পরীক্ষার চিন্তায় শ্রাবনের গত শেষ
বরষা এলেই নাও বানিয়ে ভাসাতাম জলে
এখন ভাবি পড়লে রেজাল ভালো তো পাবো
জীবনের শিক্ষার ভার এখন কি আর পায়
ব
নিজস্ব প্রতিবেদক
ফুলকুমারি ফুলকুমারি
বলছি শুনো এসে
মিষ্টি ওষ্ঠে নিঁথর আদর
স্পর্শন দেয় ত্রাসে।
সাপের মত ফনা তুলে
বনে জঙ্গঁলে চলে
পিচিক করে খিলখিলিয়ে
বুকে আগুন জ্বালে।
নয়ন ছলছল আঁখির ঝলক
ঢেউ খেলানো মনি
ঘর্ম নাকে বেদিশ পুরুষ
ললনা
নিজস্ব প্রতিবেদক
আদি পিতা এসে আঁধারে লন্ঠন জ্বালিয়েছে
ঘোর অমানিশায় যুগান্তরে মরুবুকে
এশিয়ার সর্ব প্রান্তরে...
আমাদের দেশ উপমহাদেশে
স্বাধিকার-স্বাধীনতা আন্দোলনে
জাতিপিতা মুজিবের উদ্যত তর্জনী দেখে
হিমালয় থেকে বহমান গঙ্গা-পদ্মা
স্বাধীন দেশে কালরাত পঁচাত্তরের পনর আগস্ট
রক্তের ধারায় নদীমাতৃক দেশটা লাল
বেদনার জ্বালা সহে অন্তরালে
টুঙ্গিপাড়ার লন্ঠন হাতে এগিয়ে আসে